ওই মামলায় ১১ মে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ সম্রাটকে জামিন দেন। এই জামিন বাতিল চেয়ে ১৬ মে হাইকোর্টে আবেদন করে দুদক। এর শুনানি নিয়ে ১৮ মে হাইকোর্ট সম্রাটকে দেওয়া জামিন বাতিল করে তাঁকে সাত দিনের মধ্যে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করার নির্দেশ দেন। এই আদেশ স্থগিত চেয়ে সম্রাট আপিল বিভাগে আবেদন করেন; যা আজ চেম্বার আদালতে শুনানির জন্য ওঠে।
আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী রোকনউদ্দিন মাহমুদ। দুদকের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী খুরশীদ আলম খান।
ওই মামলাসহ চার মামলার সব কটিতেই জামিন পাওয়ায় ১১ মে বিএসএমএমইউ হাসপাতালের প্রিজন সেল থেকে মুক্তি পান সম্রাট। রমনা থানায় দায়ের করা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় গত ১১ এপ্রিল জামিন পান তিনি। ঢাকার সপ্তম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত এই জামিন মঞ্জুর করেন। আগের দিন ১০ এপ্রিল অর্থ পাচার ও অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় ঢাকার পৃথক দুটি আদালত থেকেও তিনি জামিন পান।